Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
ঈশ্বরদী বিমান বন্দর
স্থান

ঈশ্বরদী উপজেলাধীন সাঁড়া ইউনিয়নে অবস্থিত

কিভাবে যাওয়া যায়

বাংলাদেশের যে কোন জায়গা হতে রেল অথবা সড়ক পথে ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন অথবা বাস টার্মিনালে নেমে রিক্স/টেম্পু যোগে যাওয়া যায়।

যোগাযোগ

বাংলাদেশের যে কোন জায়গা হতে রেল অথবা সড়ক পথে ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন অথবা বাস টার্মিনালে নেমে রিক্সা/টেম্পু যোগে যাওয়া যায়।

বিস্তারিত

ঈশ্বরদী বিমান বন্দরটি উপজেলা সদর হতে প্রায় ৫কিঃমিঃ পশ্চিমে অবস্থিত। ৪৩৬.৬৫ একর জমি বাংলাদেশ বেসরকারী বিমান চলাচল কর্তৃপরে নামে অধিগ্রহণ করে স্থাপনার নির্মাণ কাজ শেষে ২৬/০৩/১৯৬১ খ্রিঃ তারিখে ঈশ্বরদী  বিমান বন্দরে বাংলাদেশ বিমানের ফাইট প্রথম চালু হয়। দীর্ঘদিন বিমান বন্দরটি চালু থাকার পর ০৫/০৪/১৯৯০ খ্রিঃ তারিখে ১ম বারের মত বন্ধ হয়ে যায়। ১৭/০৭/১৯৯৪ খ্রিঃ তারিখে বিমান বন্দরটি পুনরায় চালু হয়। কিন্তু ০৩/১১/১৯৯৬ খ্রিঃ তারিখে পুনরায় বাংলাদেশ বিমান ফাইট বন্ধ হয়ে যায়। এর পর ১০/০৫/১৯৯৮ খ্রিঃ তারিখ হতে এ বিমান বন্দর হতে এয়ার পারাবত ফাইট চালু হয়।

কিছুদিন চলার পর ২৮/০৬/১৯৯৮ খ্রিঃ তারিখ এ ফাইটটিও বন্ধ হয়ে যায়। অদ্যাবধি বিমান বন্দরটিতে সব ধরণের ফাইট চলাচল বন্ধ আছে। তবে কোন সিডিউল ফাইট না থাকলেও অফিসিয়ালভাবে বিমান বন্দরটি চালু রয়েছে। যোগাযোগ যন্ত্রপাতি কার্যক্রম রয়েছে। বিমান শাখায় ১৫জন জনবল কর্মরত আছে, তবে কন্ট্রোল টাওয়ার/ফায়ারের জনবল নেই। বিমান বন্দরের রানওয়ে, এপ্রোচ, টেক্সিওয়ে সবকিছু কার্যম আছে। ৪৩৬.৬৫ একর জমির মধ্যে বিমান বন্দর সংলগ্ন মিলিটারী ফার্মকে  দেওয়া আছে ২৯০.৭৪ একর। বিমান বন্দরের আওতায় ১৪৫.৯১ একর জমি আছে। কিন্তু প্রকৃত পে এখন বিমান বন্দরের দখলে রয়েছে মাত্র ৯৬.০০ একর জমি। অবশিষ্ট জমি মিলিটারী ফার্মের দখলে আছে। বাংলাদেশ সরকার তথা বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপরে কাছে এ বিমান বন্দরটি পুনরায় চালু করার আবেদন জানাচ্ছে ঈশ্বরদীবাসী।